এরই মধ্যে অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে অ্যাডমিট কার্ড এবং পরীক্ষার জন্য আলাদা নির্দেশিকাও দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার আগে থেকেই কাউন্সিল জানিয়ে দিয়েছে, নাম, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, রোল নম্বর কোথায় কীভাবে লিখতে হবে এবং উত্তর চিহ্নিত করার নিয়ম কী। তবুও নতুন পদ্ধতির কারণে পরীক্ষার্থীদের মনে তৈরি হয়েছে বাড়তি চাপ।
আরও পড়ুন : জাতীয় শিক্ষক পুরস্কার, হাতে পাবেন ৫০ হাজার টাকা! কিন্তু খরচ করবেন কীভাবে? জানলে অবাক হবেন
advertisement
এই পরিস্থিতিতে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাসনাবাদ ব্লকের চকপাটলী হাই স্কুলে আয়োজিত হয় এক বিশেষ ওয়ার্কশপ। এদিন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা পরীক্ষার্থীদের সামনে নতুন পরীক্ষাপদ্ধতি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন। শিক্ষকরা ধাপে ধাপে দেখিয়ে দেন কীভাবে সঠিকভাবে OMR শিট পূরণ করতে হবে। ছাত্রছাত্রীরাও উৎসাহ নিয়ে এই প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মতে, এই উদ্যোগে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ভয় কাটবে ও আত্মবিশ্বাস বাড়বে। তবে গ্রামাঞ্চল ও সুন্দরবনের মতো প্রত্যন্ত এলাকার বহু পরীক্ষার্থী এখনও কিছুটা উদ্বেগে রয়েছে। শিক্ষকরা তাদের পাশে থেকে মানসিক চাপ দূর করতে সচেষ্ট। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে চলেছে এই নতুন পরীক্ষা পদ্ধতির প্রথম ধাপ। শিক্ষকমণ্ডলীর বিশ্বাস, এই অভিজ্ঞতার ফলে পরীক্ষার্থীরা নির্ভয়ে ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষার হলে বসতে পারবে।