আরও পড়ুন: অসাবধানতার বলি! পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় ইঞ্জিন ভ্যানচালকের মর্মান্তিক মৃত্যু
নিজের গ্রামের রাস্তায় সাইকেল চালিয়ে সামার অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ১০ কিমি ও ৫ কিমি রেসে ভারতের হয়ে দুটি রুপো জেতেন হাসি। গ্রামের কাঁচা রাস্তাতেই সাইকেল চালানো শেখা। সেখান থেকে সাইকেল চালানো শিখেই বিদেশের মাটিতে জোড়া সাফল্য।
advertisement
সামার অলিম্পিক থেকে হুগলির কৃতী কন্যা যে টাকা রোজগার করেছিলেন তা দিয়ে বর্তমানে নিজের বাড়ি তৈরি করেন। মা-বাবা ও ভাইকে নিয়ে ছোট্ট পরিবার তাঁদের। বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রি, মা জমিতে দিনমজুরি করেন। অভাবের সংসারে বাড়ির সমস্ত কাজ করার জন্য সাইকেল চালানো শেখা। বাড়িতে রান্না করে মা-বাবাকে দুপুরের পৌঁছে দিয়ে আসার জন্যই সাইকেল চালানো শুরু হয়েছিল হাসি দুলের। সেখান থেকেই পৌঁছে যান অলিম্পিকের ট্র্যাকে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
হাসি এখনও গ্রামের রাস্তায় সাইকেল চালানো প্র্যাকটিস করেন। তাঁর এবার স্বপ্ন মূল অলিম্পিকে দেশের হয়ে পদক জয়। গ্রামের মেঠো রাস্তায় ঝড়ের গতিতে সাইকেল উড়িয়ে নিজের কাজ করত হাসি। এলাকার মানুষজনের কাছে জোরে সাইকেল চালানোর জন্য অনেকবার অনেক কথা শুনতেও হয়েছিল। কিন্তু গ্রামের মেয়ে অলিম্পিকে পদক জিততেই সকলের মনোভাব বদলে গিয়েছে। গিয়েছে এখন সবার অত্যন্ত প্রিয়পাত্রী হাসি।
রাহী হালদার