TRENDING:

Hand Fan: গ্রামের ভরসাতেই টিকে হাতপাখা

Last Updated:

Hand Fan: শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার কাজ করেন হাতপাখার কারিগরেরা। তবে আধুনিকতার যুগে অনেকাংশেই রুগ্ন হয়ে পড়েছে এই শিল্প। গরমের হাত থেকে বাঁচতে বাড়িতে ফ্যান, এসি, কুলার আসায় কদর কমেছে হাত পাখার

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উত্তর ২৪ পরগনা: প্রচণ্ড দাবদাহে আমজনতাকে কিঞ্চিত শক্তি দিয়ে সোমবার সন্ধের পর দক্ষিণবঙ্গের বহু জায়গায় নেমেছে বৃষ্টি। তবে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস হল, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আবার তাপপ্রবাহ শুরু হতে পারে। এমনিতেই দু’দিন আগে পর্যন্ত টানা তপপ্রবাহে বিধ্বস্ত গোটা দক্ষিণবঙ্গের মানুষ। এই সময়ে স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে হাত পাখার চাহিদা। কিন্তু যারা হাতপাখা তৈরি করেন তাঁরা কেমন আছেন?
advertisement

নিজেরা গরম সহ্য করে অপরের শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার কাজ করেন হাতপাখার কারিগরেরা। তবে আধুনিকতার যুগে অনেকাংশেই রুগ্ন হয়ে পড়েছে এই শিল্প। গরমের হাত থেকে বাঁচতে বাড়িতে ফ্যান, এসি, কুলার আসায় কদর কমেছে হাত পাখার। ফলে একরকম অস্তিত্ব সঙ্কটে ভুগছে এই শিল্প। মূল্যবৃদ্ধির কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় আর‌ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই শিল্প। তবুও আশা নিয়েই পাখা তৈরি করে চলেছেন উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙার হাতপাখা শিল্পীরা।

advertisement

আরও পড়ুন: চেনা মাঠে অচেনা লড়াইয়ে সুজাতা, ভূমিকা বদল মেনে নেবে জনতা?

এক জন পাখা শিল্পী দিনে পাঁচ থেকে সাত হাজার পাখা প্রস্তুত করতে পারেন। তাঁদের মজুরি নির্ধারিত হয় কাজের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে। তবে পাখা শিল্পীদের আক্ষেপ, দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করার পর তাঁরা যে মজুরিটুকু পান তাতে ঠিক মত সংসার চলে না। তাঁদের আবেদন, এই পাখা শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে যদি সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে খুব ভাল হয়। অতীতে এই হাত পাখার চাহিদা এতটাই ছিল যে জেলা ছাড়িয়ে বিহার, ওড়িশার মত প্রতিবেশীর রাজ্যগুলিতে ও পৌঁছে তো গোবরডাঙার হাতপাখা। তবে দিন বদলের ফলে এখন কোন‌ওরকমে টিকে আছেন এই পাখা প্রস্তুতকারকরা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

রুদ্রনারায়ণ রায়

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Hand Fan: গ্রামের ভরসাতেই টিকে হাতপাখা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল