এই অভিনব উদ্যোগে রীতিমতো উৎসাহিত স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। গ্রামের মধ্যে থেকেও তাঁরা এখন শহরের মতো আধুনিক সুযোগ-সুবিধার স্বাদ পাচ্ছে। পড়াশোনার পাশাপাশি শরীরচর্চার দিকেও সমান গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানিয়েছেন, শিশুদের মানসিক বিকাশ যেমন জরুরি, তেমনই শারীরিক সক্ষমতাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সেই দিক মাথায় রেখেই স্কুলে ফিটনেস সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ রাজা ছাড়া কেউ ঢুকতে পারতেন না! তমলুক রাজবাড়ির দুর্গাপুজো এখন সর্বজনীন, পরতে পরতে জড়িয়ে ইতিহাস
advertisement
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, নিউটাউনের এক বাসিন্দা তাঁর প্রয়াত ছেলের স্মৃতিতে এই জিম স্থাপনের ব্যবস্থা করে দেন। সমাজকল্যাণের এই উদ্যোগে একদিকে যেমন স্মৃতি অম্লান রাখা গেল, তেমনি সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্রছাত্রীরাও পেল ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান এক সম্পদ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রামের মানুষদের মতে, এই উদ্যোগ শুধু ছাত্রছাত্রীদের নয়, গোটা এলাকার শিক্ষার পরিবেশ ও মানসিকতারও উন্নতি ঘটাবে। সুন্দরবনের মতো অঞ্চলে যেখানে এখনও বহু জায়গায় প্রাথমিক পরিকাঠামোই সঠিকভাবে নেই, সেখানে এমন এক পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এক কথায়, শিক্ষা, পরিবেশ সচেতনতা ও স্বাস্থ্যকে একসঙ্গে যুক্ত করে কনকনগর সৃষ্টিধর ইনস্টিটিউট আজ সুন্দরবনের বুকে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।