আরও পড়ুন: মাত্র দু’বছরে অবাক উত্থান বাঁকুড়ার ভারতীর
নৃত্য বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গে ওতোপ্রতভাবে জড়িয়ে। সঙ্গীতের পাশাপাশি রবীন্দ্র নৃত্য, নজরুল নৃত্য, লোক নৃত্য, ক্লাসিক্যাল বা শাস্ত্রীয় নৃত্য, টুসু নাচ, ছৌ নাচ, সাঁওতাল নাচের সঙ্গে কত্থক ফোক ঘরানার মত নৃত্যজুড়ে রয়েছে। শৈশব থেকে এই নৃত্য চর্চা শুরু করেন তাঁরা। বর্তমানে কারোও বয়স ৫০ পেরিয়েছে, কারোও্য বয়স ৬০ বছরের দোরগোড়ায় এসে পৌঁছেছে। নৃত্য প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত নৃত্য চর্চায় থাকাছেন তাঁরা। এমনকি এই বয়সেও স্টেজ প্রোগ্রাম করে চলেছেন ৫০-৬০ বয়সী মহিলারা। সংস্কৃতিতে জুড়ে থাকলেও ধারাবাহিকভাবে নৃত্য শিল্পের চর্চা ধরে রাখা মোটেও সহজ নয়। সেই দিক থেকে কিশোর বা যুবতী বয়সে খুব স্বাচ্ছন্দে কাটলেও অধিকাংশ মহিলার নৃত্য বাধা হয়ে দাঁড়ায় সাংসারিক জীবনের শুরুতে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সেই সমস্ত কিছু বাধা অতিক্রম করে কেউ ধারাবাহিকভাবে নৃত্যের সঙ্গে জুড়ে আছেন। কেউ আবার সাংসারিক বাধায় ৫-১০ বছর দূরে সরে থাকলেও ভালবাসার টানে আবার মূল স্রোতে ফিরে এসেছেন। বর্তমানে তাঁদের ধ্যান-জ্ঞ্যান সবকিছু এই নৃত্যকে ঘিরে। শাস্ত্রীয় নৃত্য, রবীন্দ্র নৃত্য, নজরুল নৃত্য, ফোক ঘরানার নৃত্যর মধ্যে দিয়েই দিন কাটছে। বয়সকালে এসে এই মহিলাদের বেঁচে থাকাটা পুরোপুরি যেন নৃত্যকলা কেন্দ্রিক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রাকেশ মাইতি