এই বিষয়ে বাজি বিক্রেতারা বলেন, এই বাজির বাজার তৃতীয় বর্ষে পদার্পণ করল। দোকানগুলিতে বাচ্চারা ভিড় করছে। বিক্রি মোটামুটি ভালই হচ্ছে। বিক্রেতাদের কাছে দুই টাকা থেকে বাজি শুরু হচ্ছে। রয়েছে নামিদামি হরেক রকমের বাজি। জিএসটি কমে যাওয়ায় বাজির দাম তুলনামূলক কম রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ একই মন্দিরের দুই মাতৃশক্তির আরাধনা , এক অভিনব কালীপুজো পুরুলিয়ায়!
advertisement
সবুজ বাজির বাজারে আসা এক ক্রেতা আকাশ আগরওয়াল এই প্রসঙ্গে বলেন, এই বাজির বাজার হয়ে অনেক সুবিধা হয়েছে। তাঁরা নিজেদের পছন্দ মতো বাজি কিনতে পারছেন। দামও যথেষ্ট কম। এতে তাঁরা খুবই খুশি বলে জানান তিনি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে তৈরি করা হয়েছে সবুজ বাজি। বর্তমানে এই পরিবেশবান্ধব সবুজ বাজির চাহিদা অনেকটাই বেশি। পুরুলিয়ার এই সবুজ বাজির বাজারে সকাল থেকেই ক্রেতাদের আনাগোনা শুরু হয়ে যায়। বাজি কেনার জন্য কচিকাঁচাদের উৎসাহ তুঙ্গে।





