কিন্তু শীতের শুরুতে এই ঘটনায় স্থানীয়রা খুবই আতঙ্কিত। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা রামপদ গুড়িয়া, জয়দেব বেরারা জানিয়েছেন তাঁদেরকে এলাকা থেকে সরে যেতে বলা হয়েছে। ওই জায়গায় আর বাঁধ করা সম্ভব নয়। সমুদ্রের জল সরাসরি এসে ধাক্কা দিচ্ছে বাঁধে। আর কিছুদিনের মধ্যে সেই বাঁধ থাকবেনা। জল মাঝে মধ্যে বাঁধ টপকে চলে আসছে গ্রামে।
advertisement
আরও পড়ুন : ওসি নিজেই ‘মাঠে’ নেমে উদ্ধার করলেন ছাগল! চুরি যাওয়া পোষ্য খুঁজে দিল পুলিশ, বীরভূমে নয়া দৃষ্টান্ত
ইতিমধ্যে এই ঘটনায় ঘরছাড়া প্রায় ৪০টি পরিবার। এর আগে বর্ষায় নদী বাঁধ প্রায় হাফ কিলোমিটারের বেশি ভেঙে এলাকা প্লাবিত হয়েছিল। খবর পেয়ে তখন সেখানে গিয়েছিলেন পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর কুমার জানা। তখন আশ্বাস মিলেছিল রিংবাঁধ হওয়ার। কিন্তু সেই বাঁধ উপচে এলাকায় জল আসায় এবার সেখান থেকে চলে যেতে হচ্ছে সকলকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্তমানে পুরোনো নদী বাঁধ সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গিয়েছে। নতুন তৈরি হওয়ার বাঁধ উপচে জল আসছে। ফলে জলমগ্ন হয়ে পড়েছে এলাকা। স্থানীয়দের মুখে শুধু একটাই কথা, ঘর ছেড়ে দিলে তাঁরা এখন থাকবেন কোথায়, কোথায় যাবেন তাঁরা, কে দেবে তাদের আশ্রয়। এখন দেখার প্রশাসন কি ব্যবস্থা নেয় সেখানে।





