এই বিষেয় রাজু মন্ডল নামের এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, এইরকমভাবে কাজ হলে খুব সমস্যা হবে। ভাঙন রুখতে আরও পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। সম্প্রতি জলোচ্ছ্বাসে সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে গিয়েছিল কয়েকটি ইলেকট্রিক পোস্ট ও ইটের রাস্তা। জানা গিয়েছে, মন্দিরের সামনে দিকে এক ও দুই নম্বর স্নানঘাট থেকে শ্মশান পর্যন্ত প্রায় হাফ কিলোমিটার ইটের রাস্তা ভেঙে তলিয়ে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন : চিকিৎসায় মন বসেনি, জেল খেটেছেন বহুবার! কারাগারে গঙ্গাজল দিয়ে রান্না করতেন নিজে
উত্তাল বঙ্গোপসাগরের প্রবল জলোচ্ছ্বাস কপিলমুনির মন্দিরের সামনে নদী বাঁধ উপছে গঙ্গাসাগর মেলা গ্রাউন্ডে ঢুকছিল। বর্তমানে আবহাওয়ার একটু উন্নতি হয়েছে। কিন্তু এই ভাঙন রোখা যাচ্ছে না। তবে প্রাশাসনিক তৎপরতাও শুরু হয়েছে এরপর। ভাঙন রোখার মরিয়া চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তবে এতকিছুর পরও কি আটকানো যাবে ভাঙন তা নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন : অবসর নেওয়ার পরেও এই সেনাকর্মী যা করছেন, জানলে স্যালুট করবেন
এ নিয়ে অরুণাভ দাস নামের সাগরদ্বীপের বাসিন্দা জানান, কংক্রিটের নদী বাঁধের বিকল্প নেই। যা কাজ হচ্ছে সেটুকু যথেষ্ট নয়। কাজ নিম্নমানের চলছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্তমানে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের ধাক্কায় সাগরতট প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে বসেছে। বিগত কয়েকটা বছরে একটু একটু করে সমুদ্র গ্রাস করেছে সাগরের বেলাভূমি। সমুদ্র তট ভাঙতে ভাঙতে কপিলমুনির মন্দির থেকে আর মাত্র কয়েকশো মিটার দূর দিয়ে বইছে সমুদ্রের অসীম জলরাশি। তবে কাজ যারা করছেন তারা জানিয়েছেন মেলা মাঠ রক্ষা করতে এই কাজ চলছে। সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে অন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।