বিভিন্ন ধরনের পুণ্যার্থীর কথা মাথায় রেখে প্রতিটি গেট নম্বরের পাশাপাশি মূর্তিওব্যবহার করা হয়েছে গঙ্গাসাগরে। মেলার মূল ছয়টি ফটকের এক নম্বরে লেখা ‘১’ সংখ্যার পাশে লাগানো হয়েছে হাঁসের মূর্তি। দু’নম্বর ফটকে তেমনই ‘২’-এর পাশে ঠাঁই পেয়েছে গরু। তিন, চার ও পাঁচ নম্বর ফটকে যথাক্রমে ময়ূর, হরিণ ও হাতির মুর্তি রাখা হয়েছে। পরিকল্পনাটা এসেছে মেলার সঙ্গে যুক্ত জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি বিভাগের আধিকারিকদের কাছ থেকে।
advertisement
আরও পড়ুন : কালো হলেও কেন পবিত্র বিয়ের মঙ্গলসূত্র? জানুন সেই রহস্য
সেই অনুসারে ওই সব মুর্তি আনানো হয় চন্দননগর থেকে। রাতে সেগুলি দেখতে যাতে কোনও সমস্যা না-হয়, সেই জন্য পশুপাখির মূর্তিগুলিতে আলোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে{ সাগরমেলায় পুণ্যার্থীদের কথা ভাবতে গিয়েই এই মূর্তির পরিকল্পনা আসে। অক্ষর না-চিনলেও ছবির সাধারণ পশুপাখি চিনবেন না, এমন মানুষ নেই। এমনটায় জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে। তবে বিভিন্ন গেটে এই ধরনের জীবজন্তু লাগানোর মুর্তি লাগানোর ফলে অধিকাংশ পুণ্যার্থীকেই খুঁজে বার করা গিয়েছে।