এক চিলতে ঘরে দুই অন্ধ সন্তানকে নিয়ে এই ভাবেই দিনের পর দিন কাটিয়েছে রোহিনী। আগে নিজের ক্ষমতায় দু’চার পয়সা উপার্জন করে এনে অন্ধ দুই ছেলের মুখে অন্ন তুলে দিলেও বয়সের ভারে এখন তা আর সম্ভব হয় না। অন্যদিকে এক ছেলের আধার কার্ড হলেও অন্য ছেলের এখনও পর্যন্ত হয়নি আধার কার্ড। যার ফলে বেশ কিছু সরকারি সুবিধা থেকে এই বঞ্চিত হচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই অসহায় পরিবার।
advertisement
আরও পড়ুন: উলট পুরাণ…! পুলিশ, পরিবেশবিদরা নয়, এবার ডিজে বক্স বন্ধে সরব খোদ মাইকম্যানরাই
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রোহিনীর এই দুই অন্ধ সন্তান ছাড়াও দুই মেয়ে ছিল কিন্তু বিবাহ হয়ে যাওয়ার পর এখন দুই অন্ধ সন্তানকে নিয়ে এই ভাবেই অসহায়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন রোহিণী পাখিরা। প্রশাসন যদি আগামী দিনে তাদের পাশে এসে দাঁড়ায় তাহলে হয়ত কিছুটা হলেও সচ্ছ্বলতার মুখ দেখতে পারে এই পরিবার।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বছর আশির রোহিণীও চায় প্রশাসন তাঁর দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিক। ইতিমধ্যে বিষয়টি জেনেছেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। এখন দেখার ভবিষ্যতে কী হয়।
নবাব মল্লিক