বিডিও সুজিত চন্দ্র লোধ জানান, সেচ দফতরের কাজ হয়েছে। তারপরেও জলের পরিমাণ অনেকটাই বেড়েছে। কিছুটা জায়গায় ধস নেমেছে। সেচ দফতর কাজ করছে। দু’একটা বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে। যত দ্রুত জায়গাটিকে মেরামত করে দেওয়া যায় সেই চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: একদিনের বৃষ্টি…! ভাবতে পারেন, জলমগ্ন গ্রাম, হচ্ছেটা কী মুর্শিদাবাদে
advertisement
যদিও মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের বিধায়ক আমিরুল ইসলাম তিনিও ছুটে যান ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে। বিধায়ক আমিরুল ইসলামের দাবি, ধ্বংস নয়, বৃষ্টির জল নামায় কিছুটা অংশের মাটি কেটে গিয়েছে। মাটি নরম হওয়ার ফলে বস্তাটা স্লিপ করেছে। মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। ধুলিয়ান থেকে নিমতিতা পর্যন্ত গঙ্গা পাড়কে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ভাঙন রোধের কাজ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দেগেছেন প্রাক্তন সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তিনি বলেন, ভাঙনের জন্য মুর্শিদাবাদ-মালদহের যে সমস্ত মানুষের সব কিছু হারিয়ে গেল তাদের সঙ্গে চালাকি করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েক বছরে গঙ্গা ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়েছেন সামশেরগঞ্জের কয়েকশো পরিবার। নতুন করে গঙ্গা পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে ঘুম উড়েছে লোহরপুরের বাসিন্দাদের।
তন্ময় মন্ডল





