মণ্ডপের নানান কারুকার্য ও শিল্পকলা ফুটিয়ে তুলেছেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত সুখ্যাত মণ্ডপ শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যা। তাঁর নিখুঁত শিল্পকর্ম ও সম্পূর্ণ অভিনব পরিকল্পনায় মণ্ডপ সেজে উঠেছে অত্যাধুনিক আলোকসজ্জায়। পুজো কমিটির চিফ পেট্রন কবি দত্ত ও সভাপতি রামকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় জানান, তাঁদের পুজো ৩৮’তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। বাংলার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের সুনাম রয়েছে বিশ্বব্যাপী। পশ্চিম বাংলার হস্ত, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মেলবন্ধনেই গড়ে উঠেছে তাঁদের দুর্গাপুজোর মণ্ডপ।মণ্ডপের সঙ্গে মানানসই দুর্গা প্রতিমাও গড়েছেন শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যা।
advertisement
দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চল ছাড়াও আশপাশের জেলা থেকেও বহু দর্শনার্থী মণ্ডপ দর্শন করতে এসেছেন। দিনে ও রাতে সমানতালে হাজার হাজার দর্শনার্থী মণ্ডপ ও প্রতিমা দর্শন করতে ভিড় করেছেন। দুর্গাপুরের প্রাণকেন্দ্র সিটি সেন্টারে চতুরঙ্গ ময়দানের সুন্দর খোলা-মেলা পরিবেশে দূরদূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা বিশ্রাম নেন। পুজোকে কেন্দ্র করে ছোট আকারের মেলা বসেছে। পুজোকে কেন্দ্র করে প্রতিবছরই সাংস্কৃতিক ও বিচিত্রানুষ্ঠান হয় এখানে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পঞ্চমী থেকে প্রতিদিন সাংস্কৃতিক ও বিচিত্রানুষ্ঠান হয়েছে। এবার মঞ্চে এসেছিলেন জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী অঙ্কিতা ভট্টাচার্য, শোভন গঙ্গোপাধ্যায় ও অন্বেষা পাত্র-সহ বহু বিশিষ্ট শিল্পীরা। এবার রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যার তৈরি মণ্ডপ ও প্রতিমা দর্শনার্থীদের নজর কেড়েছে। তৃতীয়া থেকেই উপচে পড়েছিল দর্শনার্থীদের ভিড়।