১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সমাজবাদী পার্টির প্রতীকে জিতে খেজুরি বিধানসভার বিধায়ক ছিলেন তিনি। ২০০১ সালের পর থেকে ২ হাজার টাকা পেনশন চালু হয়। ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় তিন হাজার টাকা। আজ পর্যন্ত সেই টাকাই পেয়ে আসছেন রামচন্দ্রবাবু । অথচ রাজ্য সরকার প্রাক্তন বিধায়কদের জন্য পেনশন ভাতা ও স্বাস্থ্য খরচ মিলিয়ে প্রায় ১৪০০০টাকা মাসিক বরাদ্দ করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের কংগ্রেসের পালে হাওয়া, তৃণমূলে বড় ভাঙন! অন্য পথের সন্ধান দিচ্ছে মুর্শিদাবাদ?
সেই সময়কালের বাকি প্রাক্তন বিধায়করা প্রাপ্য টাকা পেলেও বঞ্চিত হয়েছেন খেজুরির বিধায়ক রামচন্দ্র মণ্ডল। ৯৫ বছর বয়সেও প্রবীণ রামচন্দ্র মণ্ডল বিধানসভা সচিবের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও স্পিকারের কাছে অভিযোগ জানালেও কোনও ফল পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। যা নিয়ে সরব হয়েছেন খেজুরির বাসিন্দারা।
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজাবাদী পার্টির প্রাক্তন বিধায়ক এবং প্রাক্তন মৎস্যমন্ত্রী কিরণময় নন্দ৷ তবে তাঁর মতে, একজন প্রাক্তন বিধায়কের সঙ্গে এমন ঘটনা হওয়া উচিত নয়৷ নথিপত্র সংক্রান্ত সমস্যার কারণেই রামচন্দ্রবাবুর পেনশনে পেতে সমস্যা হচ্ছে বলে মনে করছেন কিরণময় নন্দ৷