পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ফুড সেফটি দফতরের আধিকারিক মিনু কুন্ডু মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন, এই সার্টিফিকেটের বিষয় নিয়ে, এরপরে দ্রুত মন্দির কর্তৃপক্ষ যে সমস্ত নিয়মাবলী রয়েছে এই সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য সেই সমস্ত নিয়মাবলী পূরণ করে ফুড সেফটি দফতরের আধিকারিকদের জানিয়ে দেন।
আর পড়ুনঃ বিরাট স্বস্তি বঙ্গে! আজই বৃষ্টিতে ভিজবে একাধিক জেলা, জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস
advertisement
ফুড সেফটি দফতরের তরফ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয় এরপর অডিট সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই সমস্ত নিয়মাবলী মেনেই মঙ্গলবার দুপুরে দেবীর বর্গভীমা মায়ের মন্দিরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাঝি উপস্থিত হয়ে এই সার্টিফিকেট তুলে দেন মন্দির কর্তৃপক্ষের হাতে।
এ দিন জেলাশাসক ছাড়াও এদিন উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক সাধারণ সৌভিক চট্টোপাধ্যায়, অতিরিক্ত জেলাশাসক উন্নয়ন দিব্যা মরুগেশন, অতিরিক্ত জেলাশাসক ভূমি ও ভূমি রাজস্ব অনির্বাণ কোলে, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ফুড সেফটি আধিকারিক মিনু কুন্ডু সহ অন্যান্যরা। সারা ভারতবর্ষের একান্ন পীঠের মধ্যে দেবী বর্গভিমা মায়ের মন্দির এই প্রথম এই ধরনের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয় এমনটাই জানান অতিরিক্ত জেলাশাসক সাধারণ সৌভিক চট্টোপাধ্যায়।
এই সার্টিফিকেটে যাতে সম্মান আগামী দিনে রাখতে পারা যায় সেই কারণে ভোগের দিকে আরও বেশি করে নজর থাকবে মন্দির কর্তৃপক্ষের সার্টিফিকেট হাতে পাওয়ার পর এমনটাই জানান বর্গভীমা মন্দির কমিটির সম্পাদক শিবাজী অধিকারী।
Saikat Shee