প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে লোকপুর উচ্চ বিদ্যালয়। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে পাঁচড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও তৃতীয় হয়েছে হজরতপুর উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল ডিস্ট্রিক্ট ইনস্টিটিউট ফর এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং এবং খয়রাশোল ব্লকের দুই চক্র।
আরও পড়ুনঃ ডেটিং অ্যাপে দিন কাটছে? অচেনা প্রেমিকের টাকার আবদার মেটাতে গেলেই আপনি ‘কাঙাল’! ভয়ঙ্কর খেলা চলছে
advertisement
লোকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোমনাথ ধীবর বলেন, এই প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য, শুধুমাত্র নাচ নয়, লোকনৃত্যের মাধ্যমে জনশিক্ষার নানা গুরুত্বপূর্ণ বার্তা পৌঁছে দেওয়া। ছেলে-মেয়েদের সমান অধিকার, পরিবেশ সংরক্ষণ, মানসিক স্বাস্থ্য, বয়ঃসন্ধিকালীন সম্পর্ক, অতিরিক্ত মোবাইল ও ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহারের ক্ষতি, ছাত্রছাত্রীদের পরিবেশনায় এমন নানা সামাজিক ও শিক্ষামূলক বিষয় উঠে এসেছে। খয়রাশোল ব্লকের এক চক্রের বিদ্যালয় পরিদর্শক আশিস মাহাতো জানান, “ব্লকের দু’টি চক্রের মোট ১০টি স্কুলের নৃত্যদল আজ লোকপুরে অংশ নেয়। প্রত্যেক দলের পরিবেশনায় ছিল জনশিক্ষার মূল্যবোধ ও সামাজিক সচেতনতার বার্তা।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিনের অনুষ্ঠানে স্কুল প্রাঙ্গন ছিল উৎসবমুখর। সব মিলিয়ে, এই প্রতিযোগিতা প্রমাণ করল বীরভূমের প্রত্যন্ত গ্রামের স্কুলগুলিতেও প্রতিভার কোনও অভাব নেই। বরং সেই প্রতিভা যখন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সমাজের বার্তা দেয়, তখন তা হয়ে ওঠে শিক্ষা ও সংস্কৃতির এক অনন্য সংমিশ্রণ।






