এ নিয়ে মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে হারাধন ময়রা জানিয়েছেন উপকূলের বাজারে মাছ আসছে। কিন্তু সেগুলি কোথায় থেকে আসছে তার খুজে বের করতে হবে। এই ঘটনায় যে সমস্ত মৎস্যজীবীরা ব্যান পিরিয়ড মানছে তাদের ক্ষতি হচ্ছে। প্রশাসনের এই দিকে নজর দেওয়া উচিৎ বলে মত তাঁর। বারে বারে প্রশাসনের তরফ থেকে ছোট মাছ ধরা যাবে না বলে মিটিং করে বলা হয়েছে মৎস্যজীবীদের।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
তার পরেও যদি কেউ প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে সেক্ষেত্রে প্রশাসন অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করুক বলে দাবি মৎস্যজীবী সংগঠনগুলির। এ নিয়ে মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে অলোক হালদার জানিয়েছেন, ব্যান পিরিয়ড রক্ষা করতে না পারলে ভবিষ্যতে মাছ পাওয়া যাবেনা। এই সময় সরকারি আইন না মানলে বোট বাজেয়াপ্ত, জেল-জরিমানা সবই হতে পারে। কিন্তু কিছু মৎস্যজীবী সে সব মানছে না, তাই নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
নবাব মল্লিক