আরও পড়ুন: পাওয়া যাবে না সামুদ্রিক মাছ! কারণ জানলে অবাক হবেন
এই কাজগুলি করতে করতে দু’মাস কেটে যাবে। এরমধ্যে মৎস্যজীবীরা কিছুটা সময় পাবে। তারপর আবার সমুদ্রে যাবে মৎস্যজীবীরা। ইতিমধ্যে ট্রলারগুলি নির্ধারিত সময়ের আগে ঘাটে ফিরে এসেছে। অল্প কিছু মাছ আনলেও তা ছিল প্রয়োজনের তুলনায় কম।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘৫ মাসের মৃত ছেলেকে মাটিতে ফেলে…’,’মা’ এমনও হয়? প্রেমের জন্য যা ঘটাল সালারের বধূ, ভয়ঙ্কর
এবছর ভারত, বাংলাদেশ ও মায়ানমারে প্রায় একসঙ্গে শুরু হচ্ছে ফিশিং ব্যান পিরিয়ড। আর তার ফলে এবছর ইলিশের প্রজনন বাড়বে। ইলিশের প্রজনন বাড়লে উৎপাদনও বেশি পরিমাণে হবে মনে করছেন সকলে। তবে নিষিদ্ধ সময়ের মধ্যে কেউ মাছ ধরতে গেলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে মৎস্যজীবী সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে। আগামীদিনগুলিতে নজরদারিও বাড়বে। সমস্ত মৎস্যজীবীরা এই কয়েকটা মাস অন্য কাজে নিজেদের নিয়োজিত করবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক