এলাকার মানুষজনেরা প্রথমে ওই জন্তুর বর্ণনা শুনে প্রাথমিকভাবে মনে করেছিল ওই জন্তু চিতাবাঘ কিংবা বাঘের শাবক। মুহূর্তের মধ্যে অজানা আতঙ্কে গোটা গ্রাম আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। গ্রামবাসীরা তড়িঘড়ি খবর দেয় বনদফতরের গ্রামবাসীদের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রামগঙ্গা বনদফতরের আধিকারিকেরা। এরপর বন কর্মীরা ওই এলাকা তন্ন ন্ন করে তল্লাশি চালায় এরপর ওই অজানা জন্তুকে ধরার জন্য পাতা হয় খাঁচা। অবশেষে ওই খাঁচায় ধরা পড়লো অজানা জন্তু। এরপর বনদফতরের কর্মীরা ওই জন্তুকে দেখে গ্রামবাসীদের আশ্বস্ত করেন এই জন্তু বাঘ কিংবা চিতা বাঘ নয় এই জন্তু হল বাঘরোল। এই প্রাণীটিকে গ্রাম বাংলার মানুষেরা মেছো বিড়াল হিসাবে পরিচিত।
advertisement
গ্রামবাসীরা বনদফতর এর এই আশ্বাসে অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। ওই জন্তুদের গায়ে আঘাতের চিহ্ন পেয়েছে বনকর্মীরা ওই প্রাণীটিকে চিকিৎসা করানোর জন্য বনদফতরের কর্মীরা পাথরপ্রতিমা পশু চিকিৎসালয় নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বনদফতরের সূত্রে খবর এই প্রাণীটিকে সুস্থ করে পুনরায় জঙ্গলে ছেড়ে দেয়া হবে।
সুমন সাহা