বেহাল রাস্তার মেরমতি দেখে খুশি হয় স্থানীয় এবং পথচলতি মানুষ। দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হয় রাস্তার কাজ। এর আগে রাস্তা বেহাল এবং অসংখ্য স্পিডব্রেকার বেশি হবার কারণে রাস্তা ব্যবহার কম হত। তবে মেরামতির পর দারুণ ভাবে বেড়েছে যানবাহন যাতায়াত। সাইকেল বাইক টোটো, অটো, প্রাইভেট কার এবং মিনি ট্রাকের যাতায়াত দিবারাত্রি। বদলেছে রাস্তার হাল, সেই সঙ্গে এই রাস্তার দারুন পরিবর্তন স্পিডব্রেকারে। চার-পাঁচ কিলোমিটার রাস্তার উপর স্পিডব্রেকার ছিল প্রায় ১৮-২০ টি।
advertisement
আরও পড়ুন:প্রদীপ জ্বালালেই ভেসে আসবে সুগন্ধি! দীপাবলীর বাজার মাতাচ্ছে নতুন আইটেম
যাতায়াতের সমস্যা হলেও, সেভাবে দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিলনা এই রাস্তায়। কিন্তু নতুন রাস্তা হলে স্পিডব্রেকার উঠতে বেড়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। এতে রাস্তার পার্শ্ববর্তীতে থাকা মানুষের চিন্তা বেড়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনা। এদিন রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার উপর পড়ে থাকতে দেখা যায় রাজ্য প্রাণী বাঘরোল। এতে দারুণ ভাবে চিন্তিত পরিবেশ কর্মী থেকে সাধারণ মানুষ। এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী শুভজিৎ মাইতি জানান, ২০২২-২৩ সালে রাজ্য প্রাণী বাঘরোলের যে কয়েকটি মৃত্যুর ঘটনা সামনে এসেছে তা প্রায় সবই সড়ক দুর্ঘটনায়। এই মৃত্যু মিছিল রুখতে প্রয়োজন বন্যপ্রাণীদের চলাচলের নির্দিষ্ট পথ।
রাকেশ মাইতি