আরও পড়ুন: গৌড়েশ্বর নদীর তীরে হাজারি কালী মেলার ইতিহাস জানুন
এবছর ১৪ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ৬১ দিন এই ফিশিং ব্যান পিরিয়ড চলবে। এই সময়কালের মধ্যে মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন না। সমুদ্রতট থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মাছ ধরার উপর সমস্ত রকমের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। মূলত মাছের প্রজনন এবং উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে এই ফিশিং ব্যান পিরিয়ড জারি করা হয়। এই সময়ের মধ্যে মাছেরা নিশ্চিন্তে সমুদ্রে বিচরণ করতে পারে। এই সময়কালের মধ্যে মৎস্যজীবীরা তাঁদের জাল সারিয়ে তুলবেন। ট্রলারে কোনও অসুবিধা রয়েছে কিনা সেটিও দেখা হবে। নতুন জাল বোনা থেকে শুরু করে মাছ ধরার সরঞ্জাম পরীক্ষা করার কাজ চলবে।
advertisement
আরও পড়ুন: নতুন বছরের শুরুতেই একের পর এক দোকানে আগুন, পুড়ে ছাই সবকিছু…
এদিকে ফিশিং ব্যান পিরিয়ড শুরু হওয়ায় রোজগার নিয়ে চিন্তায় মৎস্যজীবীরা। এই দুটো মাস কীভাবে ঘর-সংসার চলবে তা নিয়ে সমস্যায় পড়ে গিয়েছেন অনেকে। কেউ কেউ এই সময়ে অন্য জীবিকা বেছে নেওয়া কথা ভাবছেন। এই প্রসঙ্গে মৎস্যজীবী ইউনিয়নের সম্পাদক অলোক হালদার জানান, এই বছর থেকে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় দু’মাস মৎস্যজীবীরা রাজ্য সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্যন পাবে। তবে মালিকদেরও কিছু সাহায্য করলে খুব ভাল হত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
নবাব মল্লিক