আরও পড়ুন: রসুন যেন সোনা! রাত জেগে জমি পাহারায় কৃষকরা
এই ক্ষতির কারণেই প্রায় ৬০ শতাংশ ট্রলার চালানো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সময়ের আগেই। এমনিতেই ক্ষতি হচ্ছিল। সেই ক্ষতির পরিমাণ আর যাতে না বাড়ে তাই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। বাকি থাকা ট্রলারগুলিও খুব একটা লাভের মুখ দেখছে না। এই বছর ট্রালারের থেকে ট্রলি ফিশিং-এ কিছুটা লাভ হচ্ছে। ট্রলি ফিশিং-এ সামুদ্রিক একাধিক মাছ শিকার করা হয়। যাকে চলতি কথায় বলা হয় হরযাই মাছ। এই হরযাই মাছ ধরার ফলে ট্রলি ফিশিং-এ লাভ হলেও, লাভ হচ্ছে না ট্রলারে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে মাছ ধরা বন্ধ থাকাকালীন দু’মাসের জন্য মৎস্যজীবীদের অর্থ সাহায্যের কথা ঘোষণা করা হলেও অনেক মৎস্যজীবীর এখনও কার্ডই হয়নি। কিছুজনের কার্ড থাকলেও কাজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ মৎস্যজীবী সংগঠনগুলির। সব মিলিয়ে আগামী দু’মাস সংসার চালানো নিয়ে প্রচন্ড দুশ্চিন্তায় পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। এই পরিস্থিতি থেকে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যাবে সেটা অনেকেই বুঝতে পারছেন না।
নবাব মল্লিক