সূত্রের খবর, এফবি ভগবতী নৌকা থেকে ওই মৎস্যজীবী নদীতে পড়ে যান। রাতেই ওই মৎস্যজীবীর খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। খোঁজ না মেলায় সকালেও তল্লাশি চলছে। চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছে পরিবার।
আরও পড়ুনঃ রাতের অন্ধকারে ভয়ঙ্কর ঘটনা! নার্সারিতেই কেটে ফেলা হল…! দেগঙ্গায় শোরগোল
অন্যদিকে হাতানিয়া-দোয়ানিয়া নদীতে পড়েই প্রাণ হারালেন বিজয় হালদার (৬৫) নামের আরেক মৎস্যজীবী। তাঁর বাড়ি মুর্শিদাবাদের লালগোলায়। পুলিশ সূত্রে খবর, এফবি বাবা লোকনাথ নামক একটি ট্রলারে কাজ করতেন বিজয়বাবু। তিনি ট্রলারের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন, হঠাৎ নদীতে পড়ে যান। সঙ্গী মৎস্যজীবীরা তা দেখার পর খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। তবে শেষরক্ষা হয়নি।
advertisement
ইতিমধ্যেই নদী থেকে বিজয়বাবুর দেহ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালের মর্গে। কীভাবে এই ঘটনাগুলি ঘটল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পরপর এই ধরণের দুই ঘটনায় মৎস্যজীবীরা অত্যন্ত শোকাহত। ট্রলারে থাকা বা অবস্থান করা অবস্থায় মৎস্যজীবীদের আরও সচেতন থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। নাহলে এই ধরণের ঘটনার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। যদিও অধিকাংশ মৎস্যজীবী সাঁতার জানেন। তা সত্ত্বেও নদী ও সমুদ্রে যাওয়ার সময় মৎস্যজীবীদের আরও সতর্ক থাকা উচিৎ। জোয়ার-ভাটার সময় সম্পর্কে সঠিক ধারণাও রাখা উচিৎ তাঁদের। অধিকাংশ মৎসজীবীই এই কথার সঙ্গে একমত।