ব্যবসায়ীরা এই কাজ ঠিকমতো করেছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে নজরদারি করেছেন বারুইপুর পুলিস জেলার বিশেষ টিম। এক পুলিস আধিকারিক বলেন, বাজারে দুর্ঘটনা এড়াতেইবাজি বাজারে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদি কোনও ঘটনা ঘটে, তাহলে বারুইপুর থেকে দমকলের ইঞ্জিন না আসা পর্যন্ত আপতকালীন ব্যবস্থা হিসেবে পর্যাপ্ত জল ও বালি মজুত রাখতে বলা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জেলে গিয়েও শান্তি নেই, আদালতের এক নির্দেশে মাথায় হাত জ্যোতিপ্রিয়র! হাসছে ইডি
কয়েক বছর বেশ কয়েকটি বাজি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তাই আগেভাগেই বাজি ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি, গত বছর বাজি বাজারে অধিকাংশ দোকানেই অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থা ছিল না।
কিন্তু এবার বাজি বাজার শুরুর আগেই ব্যবসায়ীরা উদ্যোগী হয়ে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের ব্যবস্থা করেছেন। আতসবাজি বিক্রেতাদের সংগঠনের কর্তা অর্জুন মণ্ডল বলেন, এবার বাজি বাজার শুরু হওয়ার আগেই ৩০০ জন সেলিং লাইসেন্স পেয়ে গিয়েছেন।রাস্তার দু’ধারে বসেছে বাজির দোকান। সম্প্রতি এই বাজি বাজার নিয়ে বারুইপুর পুলিস জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক করা হয়েছে।
—– সুমন সাহা