অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি টের পাওয়া মাত্রই দ্রুত তৎপরতার সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় দমকলকে। ঘটনাস্থলে আসে সেলের দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। আসেন সিআইএসএফ জওয়ানরাও। তারপর যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় এই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তুমুল হইচই পড়ে যায় আসানসোলের নিউটাউন এলাকায়।
advertisement
আরও পড়ুন: বৃদ্ধ কিশোরীর কুলফির স্বাদে মজে আট থেকে আশি
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটির পর অভিযোগ উঠেছে, সেখানে অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা যথাযথ ছিল না। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে ভয়ঙ্কর অবস্থা তৈরি হতে পারত। যদিও মালিক পক্ষের দাবি, তীব্র গরমের কারণেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে আসানসোল দুটি ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সাক্ষী হয়েছে। রানিগঞ্জ এলাকায় আগুনের কারণে প্রায় ৪৫ টি দোকান কার্যত পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তাছাড়াও সেই ঘটনার দু-তিন দিনের মধ্যেই আসানসোলের একটি বস্তি এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড দেখা যায়। যার ফলে বেশ কিছু ঘর বাড়ি পুড়ে গিয়েছে। তারপর আবার এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা সামনে আসায় রীতিমত আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা।
নয়ন ঘোষ