তা সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ ফেরিঘাটটি বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ইট ও ইলেকট্রিক পোস্ট ফেলে কোনও রকমে পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বর্ষার সময়ে অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। রাস্তা পিচ্ছিল হয়ে যাওয়ায় সাইকেল, মোটরবাইক এমনকি মানুষও নদীতে পড়ে যাওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়।
আরও পড়ুনঃ গভীর রাতে শিক্ষকের বাড়িতে পুলিশি হানা, তল্লাশি চালাতেই যা মিলল… সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার!
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দা সুভাষ মণ্ডল বলেন, ‘রোজ এই ঘাট দিয়ে স্কুল-কলেজের বহু পড়ুয়া যাতায়াত করে। নিত্যযাত্রীরা মারাত্মক সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। স্থায়ী জেটিঘাট হলেই সমস্যার সমাধান সম্ভব’। তিনি জানান, বহুবার স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হলেও এখনও পর্যন্ত স্থায়ী কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে একটি পাকা জেটিঘাট নির্মাণ করা হোক। সেটা না হলে রোজকার দুর্ভোগ অব্যাহত থাকার পাশাপাশি যে কোনও সময় বড় কোনও দুর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। সুন্দরবনের এই গুরুত্বপূর্ণ নদীপথের ঘাট অবহেলায় পড়ে থাকা মানে কেবলমাত্র অবকাঠামোগত ব্যর্থতা নয়, এটা স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়ও। তাই দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও কার্যকরী পদক্ষেপ কামনা করছেন সকলে।