বেশি মুনাফার লোভে লটারি বিক্রেতারা ঝাড়খণ্ড লটারির নামে জাল লটারিকে বিক্রি করে সাধারণ মানুষদের। মোটা অঙ্কের পুরস্কার ঘোষিত হওয়ার পর লটারি বিক্রেতা পুরস্কারের টাকা না দিতে পারায় জামুরিয়া থানা অভিযোগ দায়ের করে বেশ কয়েকজন লটারি ক্রেতা। অভিযোগ পাওয়ার পরেই জামুরিয়া থানার পুলিশ এই লটারি পাচারকারী চক্রের উপরের নজরদারি বাড়ায় এবং রবিবার রাত্রে লটারি সাপ্লাই করতে এলে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
advertisement
আরও পড়ুন : দু'বছর পর প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে কর্তব্য পথে আবার বাংলার ট্যাবলো
আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ সূত্রে খবর এই জাল লটারির পেছনে বড় চক্র আছে আর সেই চক্র ঝাড়খণ্ড লটারি নামে এই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রিন্ট করা হচ্ছে। আর ঝাড়খণ্ড লটারির নামে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। কারণ ঝাড়খণ্ড রাজ্যে লগ ডেইলি লটারি রিপোর্ট নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রাজ্য সরকার তারপর কিভাবে ঝাড়খণ্ড লটারি এই রাজ্যে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।
আরও পড়ুন : অন্তঃসত্ত্বা তরুণী জানতে পারলেন তিনি ভাইকে বিয়ে করেছেন!
রবিবার ধৃত চার জাল লটারি পাচারকারীদের আসানসোল আদালতে তোলা হলে পুলিশ তাদের নিজেদের হেফাজতে চাই।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জামুরিয়া থানার পুলিশ। এই লটারি পাচারকারী চক্রের সঙ্গে আর কারা কারা জড়িত বা লটারি পাচারকারী চক্রের মূল পান্ডা খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। অন্যদিকে লটারি বিক্রেতাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করে পাচারকারী চক্রের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।