কুলতলির কৈখালী ঘাটে ফেরি পরিষেবা আপাতত বন্ধ, পাশাপাশি সুন্দরবনে কৈখালীতে পর্যটকদের নদীতে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সকাল থেকে মেঘলা আকাশ। নদীর আশেপাশে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ এলাকার শুনশান। অমাবস্যা ভরা কোটালে নদীর জলোচ্ছ্বাস বাড়ছে। যেহেতু অমাবস্যার কটাল চলছে তাই সুন্দরবনের নদী বাঁধ এলাকায় সচেতন দৃষ্টি রাখছে প্রশাসন। কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে। মজুত করা হয়েছে শুকনো খাবার ও ত্রিপল।
advertisement
আরও পড়ুন: আসছে জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমা, জয়চণ্ডী মায়ের রূপ পরিবর্তন ঘিরে মেলা শুরু জয়নগরে
যে সমস্ত বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় সেন্টার আছে সেগুলিও দ্রুত পরিষ্কারের কাজ চলছে। তৈরি রাখা হয়েছে ফ্লাড শেল্টারগুলিও। সাইক্লোনের কোনও সতর্কতা আপাতত নেই। তবে প্রবল বৃষ্টি এবং বৃষ্টি জনিত সমস্যার জন্য সাধারণ মানুষের অসুবিধার কথা মাথায় রেখেই বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফ থেকে। বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বিভিন্ন দফতরের অ্যালার্ট করা হয়েছে।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
পানীয় জল থেকে শুকনো খাবার সব কিছুই মজুত রাখা হয়েছে। নিম্নচাপের জোরে মাঝেমধ্যেই মেঘলা আকাশ ও হালকা বৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার উপকূলবর্তী এলাকায়। সে কারণেই অনেক আগেভাগে সতর্ক রয়েছে মহকুমা প্রশাসন। দুর্যোগ মোকাবিলায় এসডিও অফিসে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কন্ট্রোল রুম। এছাড়াও বিডিও অফিসগুলোতেও কন্ট্রোলরুম খোলা থাকবে।
সুমন সাহা