এই মূহুর্তে হাতিটি কালি পাহাড়ির জঙ্গলে অবস্থান করছে। হাতিটি দেখতে ভিড় জমিয়েছেন স্থানীয়রা। হাতিটিকে নজরে রাখছে ছাতনা বনদপ্তর সহ মেজিয়া, গঙ্গাজলঘাঁটি, ছাতনা, বাঁকুড়া নর্থ, শালতোড়া হুলাপাটির টিম।
এই গাছগুলো ভুল করেও বাড়ির চারপাশে লাগাবেন না! সাপ ডেকে আনে, হয়ে উঠবে ‘নাগরাজের বাসা’!
পহেলগাঁও হামলার দিনই কেন বন্ধ ছিল দোকান? সন্দেহের তির ‘চা-ওয়ালা’র দিকে! NIA-র জেরায় ফাঁস ভয়ঙ্কর তথ্য
advertisement
একেবারে পারমানবিক যুদ্ধ! ভারতকে চরম হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের, পহেলগাঁও হামলার প্রতিশোধ ভয়ে কাঁপুনি শুরু
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছর হাতি আসে এই অঞ্চলে। তবে এই হাতিটি আকারে মাঝারি এবং দাঁতও খুব একটা বড় নয়। পুকুরের কাছে চলে আসে হাতিটি সম্ভবত, তপ্ত রোদে জল পান করতে আসে। স্থানীয় মানুষের মধ্যে হৈচৈ পড়ে গেলে। বন দফতরে খবর দেয়া হয়।
বাঁকুড়া মানেই জঙ্গলের বেড়াজাল এবং হাতির দল। হাতির লোকালয়ে চলে আসা, ফসল নষ্ট করা কিংবা রাস্তা দখল করে দাঁড়িয়ে থাকা । এই ছবি বার বার ধরা পড়ে বাঁকুড়ায়। প্রত্যক্ষ দর্শী জানান, পুকুরের কাছে এসে আবার চলে যায় দাঁতালটি।
বন দফতর সূত্রে জানা গেছে বনেকর্মীরা ইতিমধ্যেই মোতায়েন এলাকায়। হাতির অবস্থান এবং হাতটি কোথায় রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে বন দফতর। হুলা পার্টির সাহায্যে আবারও হাতিটিকে জঙ্গলে ফেরত পাঠানোর প্রচেষ্টা করছে বনদপ্তর।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী