শীতকালে এখানে প্রচুর পরিযায়ী পাখির আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। আশুদি নামে একটি বিলও রয়েছে ওই এলাকায়। শীতের মরশুমে বহু মানুষ বেড়াতেও আসেন এইখানে। দীর্ঘদিন ধরেই এই এলাকায় ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র গড়ে তোলার দাবি ছিল অশোকনগরের মানুষের বলেই জানান বিধায়ক। বিষয়টি বিধানসভায় সকলের নজরে আনেন বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। আর সেই প্রস্তাবেরই অনুমোদন মিলল অবশেষে। দীর্ঘ বছর ধরে চলা জলযন্ত্রণা থেকে অশোকনগরের মানুষকে মুক্তি দিতে পাশাপাশি পর্যটন ব্যবসার কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে বিদ্যাধরী খাল সংস্কারের কাজও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পরিকাঠামো, পড়ুয়ার অভাবে ধুঁকছে স্কুল! রাত নামলেই বসে মদের আসর
ইকো ট্যুরিজম পার্ক গড়ে উঠলে হবে নতুন কিছু কর্মসংস্থান। সেক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে স্থানীয় এলাকার মানুষ। ফলে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসবেন এই ইকো ট্যুরিজম পার্কে পর্যটন ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাবে অশোকনগর আশা প্রশাসনিক কর্তা থেকেই অশোকনগরবাসীদের। পরবর্তীতে অশোকনগরের বিদ্যাধরী খাল সংস্কার সম্পন্ন হলে, সেখানেও বোটিংয়ের মাধ্যমে পর্যটন ব্যবসাকে বিস্তৃতি ঘটানো যায় কিনা সে ব্যাপারেও চিন্তাভাবনা রয়েছে প্রশাসনের বলেই জানা গিয়েছে।
Rudra Narayan Roy