কিন্তু কেন হঠাৎ টোটোর মধ্যে দোকান খুললেন তিনি ? এর কারণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “একটি দোকান যদি এখন করতে যাই, সেটা পাঁচ- সাত লাখ টাকার ব্যাপার। তার উপর আলাদা ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে। এ সবের পরেও সেই দোকান চলবে কি চলবে না, তার কোনও ঠিকঠিকানা নেই। টোটোতে দোকান করলাম এই কারণেই । টোটোতে দোকান করার সুবিধে হল কোনও জায়গায় খরিদ্দার কম হলে প্রয়োজন অনুযায়ী অন্য যে কোনও জায়গায় নিয়ে গিয়ে ব্যবসা করতে পারি।”
advertisement
আরও পড়ুন : মুসুর না মুগ-কোন ডাল খাবেন ব্লাড সুগারের রোগীরা? জানুন বিশেষজ্ঞের মত
সেই সঙ্গে তিনি আরও জানান যে সম্পূর্ণ নিজস্ব বুদ্ধিতেই এই কাজ তিনি করেছেন।পুরো কাজটি করতে খরচ হয়েছে ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। জানা গিয়েছে দেড় মাস সময় লেগেছে এই ভ্রাম্যমান দোকানটি নির্মাণ করতে। দোকানটির কর্ণধার শেখ ইমতিয়াজ জানিয়েছেন, এর আগে জাতীয় সড়কের ধারে দোকান ছিল তাঁর।
জাতীয় সড়কে কাজ শুরু হলে ভাঙা পড়ে তার সেই দোকান। এর পর কর্মহীন হয়ে বেশ কয়েক মাস বাড়িতেই বসে ছিলেন তিনি। তার পর হঠাৎই শুরু করেন এই ব্যবসা। মাস পাঁচেক হলএই ব্যবসা শুরু করেছেন এবং বর্তমানেও বেশ ভালভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে তাঁর ব্যবসা। তবে তাঁর এই দোকানে কেবল সাধারণ চা নয়। সাধারণ চায়ের পাশাপাশি পান, গোলাপ, চকোলেটের-সহ একাধিক ফ্লেভারের চা-ও পাওয়া যায় বলে জানান। বিভিন্ন প্রকার চা ছাড়াও পাস্তা, স্যান্ডউইচ ও অন্যান্য খাবারও পাবেন।
( আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F)