এই বিষয়ে জাতীয় কংগ্রেসের নেতা রণজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, কাটোয়া মহকুমা জুড়ে ব্যবসায়ীরা রাসায়নিক সারের দাম বস্তা প্রতি নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ৪০০-৫০০ টাকা বেশি নিচ্ছে। কৃত্রিম অভাব তৈরি করে সুকৌশলে চাষিদের প্রতারিত করছে। এখন আলু ও ধান চাষের মরসুম শুরু হয়েছে। এদিকে চাষিরা খোলা বাজারে ন্যায্য মূল্যে সার কিনতে পারছে না।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জাতীয় সড়কে ঘন ঘন দুর্ঘটনা! এবার অ্যাকশনে ট্রাফিক বিভাগ, দুর্গাপুরে চিহ্নিত করা হল ৮টি ‘ব্ল্যাক স্পট’
রণজিৎ চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন, কাটোয়ার মহকুমা শাসককে এই পরিস্থিতির কথা লিখিতভাবে জানালাম। ব্যবস্থা না নিলে আগামীদিনে চাষিদের নিয়ে মহকুমা শাসকের কার্যালয় ঘেরাও করা হবে।
স্মারকলিপি পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন কাটোয়ার মহকুমা শাসক অনির্বাণ বসু। তিনি জানান, স্মারকলিপি পেয়েছি। সারের কালোবাজারি বন্ধের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব মিলিয়ে, এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হলে কৃষকদের অনেকখানি সুরাহা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামীদিনে কী হয় সেটাই এখন দেখার।
