প্রাথমিকভাবে জেলাজুড়ে ৭টি ব্লক থেকে প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছিল এই ‘একলব্য’ প্রকল্পে। তাদের মধ্যে থেকে ৯০ জনকে বেছে নেওয়া হয়েছে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী এক বছর বিনামূল্যে সরকারি চাকরির জন্য প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন এই প্রকল্পের মাধ্যমে। শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বর্ধমানের পাশাপাশি গুসকরা এবং মেমারিতেও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলা হয়েছে। শনিবার ভার্চুয়ালি এই দুটি কেন্দ্রেরও উদ্বোধন করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন : ‘জল-যুদ্ধের’ কী শেষ হবে না? নতুন করে জল বাড়ছে ঘাটালে, বাড়ছে চিন্তা
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, জেলাশাসক আয়েশা রানী এ, পুলিশ সুপার সায়ক দাস-সহ আরও বিশিষ্টরা। এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে পূর্ব বর্ধমানের তপশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদী সকলে। পুলিশ সুপার সায়ক দাস জানান, শনিবার যেহেতু বিশ্ব আদিবাসী দিবস, তাই এদিন থেকেই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ৯০ জন শিক্ষার্থীকে সাতটি ব্লক থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এক বছর ধরে চলবে এই প্রশিক্ষণ। যাঁরা এই প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, তাঁদের সাফল্য দেখে পরবর্তীতে এলাকার আরও অন্যান্য শিক্ষার্থীরা আগ্রহী হবে বলে আশাবাদী। যাঁরা এবার সুযোগ পাননি, তাঁরা পরবর্তী সময়ে আবারও আবেদন জানাতে পারবে। শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে গুসকরা ও মেমারিতে দুটি সেন্টার খোলা হয়েছে, যাঁতে তারা বিনা খরচে পড়াশোনা করতে পারে।