শ্রীকৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলনের আদর্শে অনুপ্রাণিত এই থিমে তৈরি হচ্ছে এক বিশাল শৈল্পিক মণ্ডপ। যা দর্শনার্থীদের নিয়ে যাবে মায়াপুরের পবিত্র পরিবেশে। মণ্ডপের কাঠামো, অলঙ্কার ও আলোকসজ্জায় থাকছে ইসকন স্থাপত্যের নিখুঁত প্রতিফলন।
advertisement
এবারের পুজোর বাজেট প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা। সেই অনুযায়ী, মণ্ডপের জাঁকজমক, প্রতিমার সৌন্দর্য, আলোকসজ্জা এবং আয়োজনেও থাকছে রাজকীয় ছোঁয়া। মণ্ডপ নির্মাণে শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, দর্শনার্থীদের মনে আধ্যাত্মিক অনুভব জাগানোর দিকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে জোর কদমে চলছে পুজোর প্রস্তুতি। থার্মোকল-সহ বিভিন্ন শিল্পীদের হাতে তৈরি একাধিক কারুকার্যে ইসকন মন্দিরের সাজে সেজে উঠছে কমলাস্থান সার্বজনীন দুর্গাপুজো মণ্ডপ।
মায়াপুরের ইসকন মন্দিরের ধাঁচে মণ্ডপ
পুজো কমিটির সভাপতি বাবু চ্যাটার্জী বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা পুরুলিয়া জেলার মানুষদের জন্য নতুন কিছু নিয়ে আসার চেষ্টা করি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। এবার মায়াপুরের ইসকন মন্দিরের আদলে তৈরি থিমে দর্শনার্থীরা এক অনন্য অভিজ্ঞতা লাভ করবে বলে আমরা আশা রাখি’।বর্তমানে পুজোর প্রস্তুতি জোর কদমে এগিয়ে চলেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীদের আগমনের জন্য আদ্রা শহরে ইতিমধ্যেই উৎসবের আমেজ বইতে শুরু করেছে। ৪৫ বছরের পুরোনো এই ঐতিহ্যবাহী দুর্গোৎসব শুধুই একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি এক জীবন্ত সংস্কৃতি। যেখানে এবার ভক্তি মিশে যাবে ভাবনায়, আর ভাবনা রূপ পাবে শিল্পে।