১৫০ বছর, আবার কেউ বলেন তারও বেশি। তবে দিন, মাস, বছরের হিসেব যাই হোক না কেন, দীর্ঘ এই যাত্রাপথে একটু একটু করে বদলেছে ডোকরা শিল্পীদের কাজের ধরণ। একসময় যেখানে লক্ষ্মীর ভাঁড়, চাল মাপার পাই কিংবা হাতি, ঘোড়া এবং দেবদেবীর মূর্তি তৈরির কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, আজ তার পরিধি অনেক বেড়েছে। এবার এই শিল্পই পুজো মণ্ডপে দেখা যাবে।
advertisement
ফুলকুশমা বাজার সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির পুজো এবার দশম বর্ষে পদার্পণ করল। এবার ওই পুজো কমিটির মণ্ডপসজ্জায় দেখা যাবে বাঁকুড়ার প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ও হারিয়ে যেতে বসা ডোকরা শিল্প, ধামসা, মাদল ও আদিবাসী নৃত্য- যা জঙ্গলমহলের নিজস্ব সংস্কৃতি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্ষাকে বিদায় দিয়ে নীল শুভ্র আকাশ, ধানের ক্ষেতে মৃদু-মন্দ স্নিগ্ধ বাতাসের স্পর্শ, দিগন্ত বিস্তৃত কাশের দোলা ও শিউলির সুবাস জানান দেয় দশভূজার আগমনী বার্তা। মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। অন্যকে ছাপিয়ে মণ্ডপসজ্জা থেকে প্রতিমাসজ্জায় তাক লাগাতে চাইছেন সকলে। এসবের মধ্যে ফুলকুশমা বাজার সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির মণ্ডপ আলাদাভাবে নজর কেড়ে নেবে বলে মনে করা হচ্ছে।