কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছে, সেই ভাবনাকে সামনে রেখেই এই থিম বেছে নেওয়া হয়েছে। একাধিক ঐতিহ্যবাহী শিল্পরীতি মেনে এই মণ্ডপ নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে প্লাই, থার্মোকল, ফাইবার ও আলো-আঁধারির বিশেষ কারিগরি। প্রতিমাও থাকবে থিম অনুযায়ী, যেখানে মাটির সঙ্গে আধুনিক স্পর্শ থাকবে।
আরও পড়ুনঃ পহেলগাঁওয়ে চোখের সামনে বাবাকে খুন…! মনীশের দুই সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে বিরাট পদক্ষেপ! জানুন
advertisement
মণ্ডপের উদ্বোধন হবে পুজোর আগেই এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে, যেখানে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্টজনেরা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। দর্শনার্থীদের জন্য থাকতে পারে তথ্যচিত্র, যেখান থেকে তাঁরা জানতে পারবেন মূল স্বামী নারায়ণ মন্দিরের ইতিহাস ও স্থাপত্যের বিশদ বিবরণ।
কমিটির সম্পাদক বলেন, “আমরা প্রতিবছর চেষ্টা করি নতুন কিছু উপহার দেওয়ার, এবছর বিশ্বমানের একটি স্থাপত্য তুলে ধরার লক্ষ্য নিয়েই এই থিম বেছে নিয়েছি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা, ভিড় নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থার দিকেও আমরা নজর দিয়েছি।” এখন থেকেই প্রস্তুতির গতি তুঙ্গে, আর শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে এই থিম মণ্ডপ ঘিরে তৈরি হয়েছে প্রবল কৌতূহল। আশা করা যায়, এবছরের পুজোয় কল্যাণী রথতলা হয়ে উঠবে অন্যতম দর্শনীয় গন্তব্য।
এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কল্যাণী শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিপ্লব দে, কল্যাণী থানার আইসি দেবাশিস পান্ডা-সহ কল্যাণী রথতলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
Mainak Debnath