এখনও এখানে গেলে চোখে পড়বে সিংহদুয়ার। সেটি পেরিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলে পড়বে দালানবাড়ি। রয়েছে সেরেস্তা ঘর-সহ সবকিছু। সেজন্য এই জায়গাটি দেখতে অনেকেই আসেন এখানে। এই জমিদারবাড়ির সামনে রয়েছে ছোট একটি পার্ক। এই পুজোতে মাইক ও আলোর রোশনাই চোখে পড়বেনা, কিন্তু এই পুজোর ঐতিহ্য সকলকে কাছে টানে, আর সেজন্য দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই এখানে ছুটে আসেন বলে জানিয়েছেন এই পরিবারের সদস্য নচিকেতা মণ্ডল।
advertisement
আরও পড়ুন : মেথি ফোড়নে মটরডালের বড়া…করলার চাপড় ঘণ্ট থাকলে উঠে যাবে এক থালা ভাত! রইল সহজ রেসিপি
তিনি জানিয়েছেন এই পরিবারের একসময় লবণ, তাঁতের কাপড়-সহ একাধিক সামগ্রীর ব্যবসা ছিল। ক্রমশ ফুলে-ফেঁপে ওঠা ব্যবসার সুবাদে দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ে মণ্ডল পরিবারের নাম৷ ব্যবসার টাকায় প্রচুর জমিও কেনেন তাঁরা। এরপর বারদ্রোণ, মন্দিরবাজার, ঘটকপুর, হটুগঞ্জ, সরবেড়িয়া-সহ একাধিক এলাকা নিয়ে জমিদারির পত্তন করেন তাঁদের পূর্বপুরুষরা। জমিদারি পত্তন করার পর তাঁরা শুরু করেন এই পুজো। সেই থেকে সমানতালে চলছে এই পুজো। এই পুজোর সূচনা করেছিলেন গোলকচন্দ্র মণ্ডল। সেইজন্য অনেকেই এই পুজোকে গোলকধামের পুজোও বলে থাকেন।