(ও আকাশ সোনা সোনা
ও মাটি সবুজ সবুজ গান)
আমতার রসপুরে এখন থেকেই পুজোর গন্ধ। এখানেই রায় পরিবারের দুর্গাপুজো। ৪৭৮ বছরের পুরনো। হাতে আর একমাসও নেই। তাই জোরকদমে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ।
আরও পড়ুন: হাতে সময় কম, তবে এই কাজগুলি করলে পুজোয় ছিপছিপে-নির্মেদ কোমর পাওয়া সম্ভব!
আরও পড়ুন: নেই দাদা, ভাবতেই পারছে না একডালিয়া! সুব্রত-হীন পুজো যেন এভারগ্রিন নয়
advertisement
রায় পরিবারের পুজো ঘিরে নানা গল্প। জনশ্রুতি, ১৫৪৫ সালে রসপুরে দুর্গাপুজো শুরু করেন যশোশচন্দ্র রায়। সময় পেরিয়েছে। কমেছে জৌলুস। তবে পুজোর রীতি এখনও চলে আসছে। রায় পরিবারের পুজোয় রয়েছে রাজারাজড়ার কথা। পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে বর্ধমানের রাজ আমলের ইতিহাস। একসময় কামান দেগে শুরু হতো পুজো। এখন সে সব ইতিহাস। রায় পরিবারের সাত শরিক। তাই সাত ঘরের পুজো।
রায় পরিবারের পুজো। বনেদি বাড়ির পুজো ঘিরে অনেক ইতিহাস। গ্রামের মানুষ পুজোর কয়েকদিন এখানেই ভিড় জমান। রসপুরের পুজোয় তাই প্রাণের ছোঁয়া।