হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাথমিক চিকিৎসার পর বহুজনের ক্ষত গুরুতর হয়ে উঠছে। বর্তমানে ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় কয়েকজনকে হাবরা হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে বেশিরভাগই স্থানীয় কৃষক, দিনমজুর ও স্কুল পড়ুয়া।
advertisement
গ্রামবাসীদের দাবি, গত তিনদিন ধরে গ্রামে একদল কুকুর হঠাৎই অত্যন্ত আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছে। ভোরবেলা বা সন্ধ্যার পরে রাস্তায় বের হওয়া একপ্রকার দুঃসাহসিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বহু বাড়িতে শিশুদের বাইরে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এলাকায় বাজার করতে যাওয়া পর্যন্ত বন্ধ করেছেন কেউ কেউ। কুকুরগুলির মধ্যে জলাতঙ্কের আশঙ্কা আছে কিনা সেই বিষয়েও পরিষ্কার ধারণা নেই। তাই দ্রুত টিকাকরণ ও কুকুর ধরার জন্য বন দফতর ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন গ্রামবাসীরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতরে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় এক বাসিন্দার অভিযোগ, “একদিনেই এতগুলো মানুষ কামড় খেয়েছে। এখন আর কেউ নিরাপদ নয়।” পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে স্বাস্থ্যকর্মীরা গ্রামে ক্যাম্প করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। কুকুরের অবস্থান চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি আরও জোরাল হচ্ছে এলাকায়।





