TRENDING:

Offbeat Destination: কংসাবতীর পাড়ে দুর্দান্ত ডেস্টিনেশন! গরম ধোঁয়া ওঠা দুধ চায়ের সঙ্গে টা, প্রিয়জনকে পাশে নিয়ে জমে উঠুক আপনার বিকেল

Last Updated:

Offbeat Destination: শহরের কোলাহল থেকে বহু দূরে বিকেলের আড্ডার অন্যতম ডেস্টিনেশন। সমীরের হাতের দুধ চা খেতে দূরদূরান্ত থেকে আসেন মানুষ। রবিবার থাকে স্পেশাল ঘুগনি। কংসাবতী নদীর এমন অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আসতেই হবে কঙ্কাবতী।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর, রঞ্জন চন্দ: নদীর পাড়, পাড়ে একের পর এক বাঁশের মাচা। তাতে বসে পা দুলিয়ে দুলিয়ে গরম চায়ে চুমুক দেওয়া। পাশেই ছোট্ট এক মাটির বাড়িতে ফুটছে গরম দুধের চা। চায়ের সঙ্গে টা হিসেবে অবশ্য নদীর ফুরফুরে ঠান্ডা বাতাস। বিকেল হলেই ভিড় হয় এই জায়গায়, ভিড় বাড়ে চায়ের দোকানে। শুধু তাই নয়, রবিবার স্পেশাল এই খাবার খেতে বহু মানুষের ভিড় জমে। নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং এক কাপ চায়ে চুমুক দিতে শহর থেকে কিছুটা দূরে চলে আসেন কপোত-কপোতি থেকে যুবক-যুবতীরা।
advertisement

শহর ছাড়িয়ে কোলাহলমুক্ত এই জায়গা যেন এখন শহুরে মানুষের কাছে এক অন্যতম ডেস্টিনেশন। চা সকলের এক প্রিয় পানীয়। গরম চায়ে চুমুক দিতে দিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো এত সুন্দর এক আবহ আর হয় না। তাই সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং চায়ের স্বাদ নিতে বহু মানুষ আসেন এখানে।

আরও পড়ুনঃ কল্যাণীর আদিবাসী কিশোর দিশম রাজ হাঁসদা, বাংলার ফুটবলে নতুন আশার আলো, গায়ে জাতীয় দলের জার্সি চাপানোর স্বপ্ন অদূরে নয়

advertisement

মূলত বিকেলেই খোলে এই চায়ের দোকান। পরিচিত সমীর দার চায়ের দোকান হিসাবে। পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শহর থেকে অনতি দূরে কংসাবতী নদীর পাড়ে সমীর আগুয়ানের চায়ের দোকান। মূলত গরম দুধের চায়ের সঙ্গে প্রাকৃতিক পরিবেশ এক আলাদা আকর্ষণ সৃষ্টি করে। শুধু তাই নয়, মূলত রবিবার থাকে এক স্পেশাল ঘুগনি। যার স্বাদ নিতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন বহু মানুষ। দোকানের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কংসাবতী নদী। এই কংসাবতী একটা সময়ে পাড় ভাঙে, কখনও আবার ভয়াল রূপ ধারণ করে ভয় ধরায় সাধারণ মানুষকে। তবে কংসাবতী রোজগার দেয় সমীরের।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ  ঘরে ঘরে পৌঁছবে ‘নিঃশ্বাস’! পুরুলিয়া জেলা যুব তৃণমূলের উদ্যোগে বিনামূল্যে অক্সিজেন পরিষেবা, চালু হেল্পলাইন নম্বর

কংসাবতী নদীর অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে শহর ছাড়িয়ে প্রত্যন্ত এই এলাকায় আসেন বহু মানুষ। জঙ্গলমহল মেদিনীপুরের উপকণ্ঠে মেদিনীপুর সদর ব্লকের কঙ্কাবতী। কাঁসাই নদীর অপরূপ সৌন্দর্য এবং বিকেলে নদীর এক কিনারে সূর্যাস্ত উপভোগ করতে বহু মানুষ আসেন এখানে। তবে এখানে এসে সমীরের চা মাস্ট। বাঁশের মাচায় বসে গরম চায়ে চুমুক দিতে দিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা এক অসাধারণ মুহূর্ত তৈরি করে এক বিকেলে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বাঁকুড়ায় প্রথমবার খুলল বুদ্ধিস্ট মার্কেট! সুদূর হিমালয় থেকে এসেছে শীতের পোশাকের সম্ভার
আরও দেখুন

মেদিনীপুর সদর শহর থেকে প্রায় তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরে এই কঙ্কাবতী। জঙ্গলমহলে চারিদিকে সবুজ গাছে ঘেরা, এক পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদী, সঙ্গে গরম চা কিংবা ঘুগনি, বিকেলের এক অসামান্য মুহূর্ত তুলে ধরে আপনার কাছে। একদিকে নদীর সৌন্দর্য অন্যদিকে মাটির দেওয়াল, ছোট্ট দোকান, ধোঁয়া ওঠা চা রোজগার দিয়েছে সমীরকে। আর ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে প্রিয় ডেস্টিনেশন হয়ে উঠেছে এই জায়গা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Offbeat Destination: কংসাবতীর পাড়ে দুর্দান্ত ডেস্টিনেশন! গরম ধোঁয়া ওঠা দুধ চায়ের সঙ্গে টা, প্রিয়জনকে পাশে নিয়ে জমে উঠুক আপনার বিকেল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল