পুত্র বা কন্যা কেউ পাশে নেই আজ। একমাত্র সম্বল জরাজীর্ণ বাসস্থানটি (Broken House) সংস্কার করে দেয় যেন পঞ্চায়েত। কয়েক বছর আগে স্বামী সঙ্গিবিহীণ হয়েছেন, দুই পুত্রের মধ্যে ছোট ছেলেও মারা গিয়েছে। বড় ছেলে চাকরি থেকে অবসর নিয়ে আলাদা সংসার করছেন,একমাত্র মেয়েরও বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর শ্বশুর বাড়িতে চলে গেছে। তাই এখন এভাবেই একাকীত্বে দিন কাটছে বলরামপুর রাঙাডি গ্রামের বৃদ্ধা ঝুরুবালা গরাইয়ের।
advertisement
বয়স আশি বছর। কানে ভালো করে শুনতেও পাননা। চোখে দেখতে পেলেও তা পরিষ্কার নয়।একা একটি ভাঙা চালাবাড়িতে কাটছে তার জীবন। একটি মাটির উনুন দিয়ে একবারের মতো ভাত রান্না করা হয়। না হলে পাড়া প্রতিবেশীর সাহায্যে জোটে অন্ন।
আরও পড়ুন - Ind vs NZ: ভারতীয় ক্রিকেটে বিরাট ‘আমল’ বদল, নতুন রোহিত সতীর্থদের থেকে ‘এটা’ চাইলেন
আরও পড়ুন - Tridha Choudhury: সাহসী ‘বাঙালি’ সুন্দরী কাঁপাচ্ছেন মুম্বই, দেখে নিন ত্রিধার Bold ছবি
বড় ছেলে অদূরেই আলাদা বাড়িতে থাকেন। মেয়েও আর মায়ের কাছে আসে না। তাই অশ্রু ভেজা গলায় বৃদ্ধার আকুতি আমার বাড়িটা করে দেওয়া হক। কারণ সামান্য বৃষ্টি হলেই মাথায় কুলো ঢাকা নিয়ে রাত কাটাতে হয়। এদিকে নিউজ ১৮ বাংলার মাধ্যমে খবর পেয়ে বৃদ্ধার পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দেন পুরুলিয়া জেলা সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি সাহায্যে দেরি হতে পারে তাই ব্যক্তিগত উদ্যোগেই বৃদ্ধার (Old Woman) ভাঙা ঘর (Broken House) সংস্কার করে দেবেন তিনি বলে জানালেন। দ্রুত বৃদ্ধার বাড়িও যাবেন তিনি। বাকি কি সমস্যার মধ্যে রয়েছেন বৃদ্ধার থেকে জানবেন তিনি।
Indrajit Mandal