পূর্ব মেদিনীপুরের দলীয় সভাপতির পদত্যাগের ব্যাপারে বলেন, ''জানি না, এটা পার্টির লোক দেখছে। আমার জানার কথা নয় ওখানে কী হয়েছে। খোঁজ নিয়ে আমি দেখছি দলের লোক দেখার জন্য আছে। জেলা নেতৃত্ব আছে, প্রদেশ নেতৃত্ব আছে।''
আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে সিত্রাং, সরানো হল হাজার-হাজার মানুষকে! বাংলার কোন জেলায় কী অবস্থা, জানেন
advertisement
সিএবি নির্বাচনে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আর লড়বেন না। এ ব্যাপারে দিলীপ ঘোষ বলেন, ''সৌরভ কোথায় যাচ্ছে বড় কথা নয়। প্রশ্ন হচ্ছে ক্রিকেটের কী হবে। স্নেহাশিস ভালো ক্রিকেটার ছিলেন। দুই ভাই একসঙ্গে বাংলার জন্য লড়াই করেছেন। আমার মনে হয় দুজনেরই প্রশাসনে আসা উচিত। দুজনকেই ক্রিকেটে প্রশাসক হিসেবে নেতৃত্ব দেওয়া উচিত। তাহলে ক্রিকেটের ভাল হবে। অনেক বড় ক্ষেত্রে কাজ করেছেন সৌরভ। সেজন্য বড় ক্ষেত্রে তাঁর নেতৃত্ব দেওয়া উচিত। স্নেহাশিস সিএবি-র দায়িত্ব নিচ্ছেন। আমার মনে হয় খুব ভালো হবে। নতুন করে বাংলার ক্রিকেট জেগে উঠবে।''
আরও পড়ুন: বিজেপি নেতাদের বাড়িতে তৃণমূল নেতারা! নন্দীগ্রামে গেরুয়া শিবিরে তুলকালাম কাণ্ড
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়েও দিলীপ ঘোষ বলেন, ''পশ্চিমবঙ্গে সব নির্বাচন রক্তাক্ত হয়। সবথেকে বেশি হিংসা হয় পঞ্চায়েত নির্বাচনে। আমার যা মনে হচ্ছে যেদিকে পরিস্থিতি যাচ্ছে তৃণমূলের আর বেশি হিংসা করার ক্ষমতা থাকবে না। পুলিশকে দিয়ে, গুন্ডাকে দিয়ে যেটা করায়। পুলিশ আর কী কী করবে। পার্টির বিজয়া সম্মেলন করাবে। পার্টির মিটিংয়ে লোক নিয়ে আসবে। টাকা তুলে পার্টিকে দেবে। এখন দেখছি দোকানে বেশি মদ খেয়ে নিলে তাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে। কিন্তু পুলিশের আসল কাজ নিয়ম-কানুন রক্ষা করা। বাংলার মানুষ এসব দাদাগিরি আর বেশি দিন সহ্য করবে না।''