এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী কী বললেন দিলীপ ঘোষ:
তুই ঠিক করার কে রে? পাবলিক আমাকে জিতিয়েছে আমি ঠিক করবো। তুই ঠিক করে দিয়েছিস। তোর বাপের টাকা? তাই কেন্দ্রের সরকার এদেরকে বারবার শর্ত দিচ্ছে নাহলে টাকা বন্ধ করে দেব।
আইনে সবই আছে, কিন্তু এখানকার সরকার কোনও আইন মানে না। মানবে এবারে। নাহলে যেমন ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ আছে, পঞ্চায়েতের বিভিন্ন টাকা বন্ধ আছে, এটা বন্ধ হয়ে যাবে পুরোপুরি। করো তোমরা পারলে। লুট করার জন্য টাকা কেন্দ্র দেবে না।
advertisement
আরও পড়ুন: গ্রামীণ মানুষের সমস্যা মেটাতে নয়া উদ্যোগ, ত্রিপুরায় চালু হল 'আমার সরকার' পোর্টাল
কেন্দ্রীয় সরকার পরিষ্কার বলেছে যে প্রকল্পের টাকা সেই প্রকল্পের নামে খরচ হবে। কেন্দ্র বলেছে প্রকল্পের নাম পাল্টায় তাহলে টাকা আসবে না।
গ্রাম সড়ক যোজনার স্টিকার লাগানো হয়েছে। জেলা পরিষদের লোক পাঠিয়ে। তার ছবি পাঠানো হয়েছে। স্টিকার লাগানো চলবে না। প্রকল্পের নাম লিখতে হবে তবে টাকা আসবে।
আরও পড়ুন: নজরে মেঘালয়, শুক্রবারেই জনসভা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের
যা যা বলেছে সব করতে হবে। নয়তো কেন্দ্র টাকা বন্ধ করে দেবে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধিকার আছে।
প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনার রাস্তা তৈরি হলে রাস্তার দুধারে ফল গাছ বসাতে হবে। আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য গোটা দুনিয়া চিন্তিত। এদের কোনও চিন্তা নেই। গ্রিন ট্রাইবুনাল ফাইন করেছে। এটা চলতে পারে না।
নতুন রাজ্যপাল সম্পর্কে বলেন, খুব যোগ্য ব্যক্তিকে রাজ্যপাল করা হয়েছে। শিক্ষিত বিদ্বান ব্যক্তি। প্রধানমন্ত্রীর প্ল্যানিং কমিটির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। এখানকার সরকার যদি চায়, তার সহযোগিতা নিয়ে এখানকার উন্নয়ন করতে পারে। আর যদি ঝগড়া করতে চায়, হিতে বিপরীত হবে।
পাশাপাশি পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কর্মীদের বার্তা দেন। সুদ জমছে একসঙ্গে হিসাব হবে। পরিবর্তন হবেই। সব হিসাব হবে। সব হিসাব দিয়ে যেতে হবে। পাশাপাশি জনসংযোগ করতে কল্যাণী দক্ষিণ চাঁদামারি এলাকায় ভোর থেকে পদযাত্রা করেন।