TRENDING:

Dilip Ghosh: 'ওঁর এসব করা শোভা পায় না', দিলীপের বেনজির আক্রমণ! কাকে নিশানা, শুনলে তাজ্জব হবেন

Last Updated:

Dilip Ghosh: দিলীপ ঘোষ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ''ভাল হল, উনি বাংলা শেখার আগে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মালায়ালাম শিখে গেলেন এটা রাজ্যপালের বড় একটা কৃতিত্বের ব্যাপার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর শহরে শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে খড়গপুর শহরের বোগদা এলাকায় বিজেপির কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে চা চক্র করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। গতকাল রাজ্যপালের জয় বাংলা স্লোগানের ব্যাপারে দিলীপ ঘোষ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ''ভাল হল, উনি বাংলা শেখার আগে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মালায়ালাম শিখে গেলেন এটা রাজ্যপালের বড় একটা কৃতিত্বের ব্যাপার।
দিলীপের নিশানায় রাজ্যপাল
দিলীপের নিশানায় রাজ্যপাল
advertisement

জয় বাংলা স্লোগানের ব্যাপারে তিনি বলেন, যদি সরকার দিতে পারে তাহলে উনি কেন দিতে পারেন না। উনি সরকারের সঙ্গে আছেন। মাই গভমেন্ট। ওনাকে বলতে হয় বিধানসভাতে। জয় বাংলা স্লোগানের পর রাজ্যপালকে দিল্লিতে ডাক পড়েছে। সে ব্যাপারে বলেন, ''আমি জানি না এই ব্যাপারে। আমার বলা সম্ভব নয়। কে ডেকেছে, কী বলেছে। আমরা জানি যার হাতে খড়ি হয়, যে অজ্ঞান। যে জানে না কিছু, পৃথিবীর সম্বন্ধে তার জ্ঞান দেওয়ার জন্য। ইনি সব জেনে গেছেন, তার আবার হাতে খড়ি, এ তো হয় না। আমাদের দেশের পদ্ধতি আছে বাচ্চাদের হাতে খড়ি হয়, কলম দেয়া হয়। হাতে খড়ি বলা হয় বাংলায়। বাকি জায়গায় বলা হয় বিদ্যা রম্ভোম। উনি তো বিদ্বান ব্যক্তি একজন। তার এই অনুষ্ঠান করে হাতে খড়ি করাটা একটু বেশি বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে। কে বুদ্ধি ওনাকে দিয়েছে জানি না, এগুলো করাটা ওর শোভা পায় না।''

advertisement

আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতে ফিরবে শীতের আমেজ? হাওয়া অফিসের রিপোর্টে বড় বদলের পূর্বাভাস

আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতেই রাজ্যে ফের অমিত শাহ! পঞ্চায়েত ভোটের আগে জোড়া সভার ইঙ্গিত কোথায় কোথায়?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

রাজ্যপালের অনুষ্ঠানকে বয়কট করেছে বিজেপি। এই ব্যাপারে তিনি বলেন, ''আমার বক্তব্য বয়কট কে কোথায় যাবে না যাবে তা অন্য জিনিস। এই ধরনের ড্রামা করাটা আমার মনে হয় রাজ্যপালের সভা পায় না। অন্যের বুদ্ধিতে উনি পরিচালিত হচ্ছেন। রাজ্যপালের পদ খুব গরিবময় পদ, সাংবিধানিক পদ। এসব ছোটখাটো ভেতরে না যাওয়া উচিত। উনি দুনিয়ার অনেক জ্ঞান জানেন। উনি বাংলায় একসময় সরকারি চাকরিতে এসেছিলেন ব্যাংকের। হয়তো বাংলা কমবেশি জানেন। আমাদের দেশেতে বহু লোক বহু ভাষা জানেন। তার জন্য অনুষ্ঠান করা দরকার হয় না। ভাষা শেখাটা আমাদের দেশে একটা সিস্টেমের মধ্যে আছে। সবার শেখা উচিত, তাতে সঙ্গতি দৃঢ় হয়।''

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Dilip Ghosh: 'ওঁর এসব করা শোভা পায় না', দিলীপের বেনজির আক্রমণ! কাকে নিশানা, শুনলে তাজ্জব হবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল