ইছামতি নদীর তীরে সীমান্ত শহর বসিরহাট। জেলা তথা রাজ্যে জন ঘনত্বের নিরিখে প্রথম সারিতে অবস্থান শহর বসিরহাটের। আর এই শহর বসিরহাটের উপর দিয়েই ভারত-বাংলাদেশের ঘোজাডাঙা সীমান্তে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চলে। নিত্যদিনে যানজটে জর্জরিত বসিরহাট শহর। জনঘনত্বের বেড়াজালে বর্জ্য ব্যবস্থনাপনায় রাজ্যে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। বসিরহাট পুরসাভার ২৩ টি ওয়ার্ড থেকে প্রতিদিন ৩৫ টন আবর্জনা সংগ্রহ করা হয়। যা থেকে তৈরি হচ্ছে জৈব সার। তবে বসিরহাট পুরসভা প্রতিদিন বাড়ি থেকে দৈনন্দিন সঠিক পরিমাণে বর্জ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে কিনা তা জানতে এবার বর্জ্য সংগ্রহকারী প্রতিটি বালতিতে বসাবে কিউআর কোড।
advertisement
আরও পড়ুন: চিকিৎসকের অভাবে সঙ্কটে রায়দিঘির হাসপাতাল
বসিরহাট পুরসভার ট্যাক্স সহ একাধিক পরিষেবা ইতিমধ্যে ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। এবার বর্জ্য সংগ্রহকে ও তারা ডিজিটাল করল। বর্জ্য সংগ্রহকারী বালতিতে বসানো কিউআর কোড থেকে জানা যাবে যে কারা কবে বর্জ্য পদার্থ পুরসভার কাছে জমা দিচ্ছে। একটা সুস্থ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই এই পরিষেবা চালু হয়ে যাবে বলে জানানো হয়েছে।
জুলফিকার মোল্যা