মেলা, আদিবাসী শিল্প থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঙ্গে সকলের জন্যে মধ্যাহ্ন প্রসাদের ব্যবস্থা খেরওয়াল তুকৌতে। থাকছে শুশুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশে, শিউলিবোনা গ্রামের উপকণ্ঠে আনুমানিক ২৪-২৫ হাজার মানুষ, এমনটাই জানালেন শময়িতা মঠের সম্পাদিকা ঋষি ঋদ্ধা অনাহতা।
আরও পড়ুনTasty Chicken Dish: কোন পাতায় পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে চিকেনের স্বাদ অসাধারণ? জানেন কী খাবার এটি?
advertisement
বাঁকুড়ার আদিবাসী সংস্কৃতির নিদর্শন দেখতে ডেনমার্কের কোপেনহেগেন শহর থেকে এসেছেন একাধিক পর্যটকরা। তারাও উপভোগ করে দেখলেন খেরওয়াল তুকৌ। কথা বলে জানা গিয়েছে, ডিসেম্বর মাসে বাঁকুড়ায় এসেছেন তাঁরা, মাস দুই আড়াই শময়িতা মঠে থাকবেন এবং শময়িতা মঠের স্বেচ্ছাসেবী কাজ কর্ম তারা দেখবেন।
জেলার মানুষ যখন নতুন ইংরাজি বছর নিয়ে মাতোয়ারা তখন পাহাড়ে নিচে পড়ন্ত বিকেলে এই ছোট্ট মেলার আলাদাই স্বাদ। গ্রামের আদিবাসী মানুষজন গোটা বছর অপেক্ষা করে থাকেন, আবারও অপেক্ষা শুরু এক বছরের খেরওয়াল তুকৌর।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী