নবান্নে ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যসচিবের জরুরি বৈঠকের পর হুগলিতে তৎপরতা বেড়েছে জেলা প্রশাসনের। পুরসভা গুলোকে নিয়ে বৈঠক, ব্লকে আলোচনা, নাগরিক সচেতনতায় ট্যাবলো প্রচার শুরু হয়েছে। বুধবার চন্দননগর পৌর নিগমে জেলা শাসক মুক্তা আর্য পুলিশ প্রশাসনের আধিকারীক ও জন প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানেই ড্রোন দিয়ে মশা মারার সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন:
advertisement
হুগলি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, জেলার ১৮ টি ব্লক হাসপাতাল, পাঁচটা বড় হাসপাতালে জ্বরের রোগীদের জন্য বেড বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি গ্রাম ও শহরাঞ্চলের মানুষকে সচেতন করার কাজ চলছে। ডেঙ্গির হাত থেকে রক্ষা পেতে গেলে সচেতন হতে হবে। না হলে পুজোর সময় এই রোগির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এখন দিনে রক্ত পরীক্ষা করার পরে ৩০-৪০ জন করে ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে।
আরও পড়ুন: দু’দিন ধরে নিখোঁজ! হাত ভেসে উঠল কচুরিপানায়! নদীতে বিরাট আতঙ্ক!
হটস্পট জোন হিসাবে বলাগড়, জিরাট, গুপ্তিপাড়া, চন্ডীতলা, শিয়াখালা, মশাট, হরিপাল, সিঙ্গুর, পোলবা, শ্রীরামপুর পৌর এলাকার ১৮,১৯,২০ , উত্তরপাড়া পৌর এলাকার,৬,১৫,১৭,১৯ বৈদ্যবাটী পৌর এলাকার ১২,১৬ ,রিষড়া পৌরএলাকার ২,১৩,১৪, চন্দননগর পৌর নিগমের ১১ নম্বর ওয়ার্ড চিহ্নিত করা হয়েছে। শহরাঞ্চলের থেকে গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গির সংখ্যা বৃদ্ধি চিন্তায় রেখেছে স্বাস্থ্য দফতর ও জেলা প্রশাসনকে।ডেঙ্গি নিয়ে আজও জেলা শাসক দফতরে বৈঠক করা হয়।
রাহী হালদার