ফ্রেজারগঞ্জ ও নামখানা থানার এফআইবি দিয়ে মোহনা, স্থানীয় ফেরিঘাট ও সমুদ্রপথে দীর্ঘক্ষণ ধরে চলছে এই নজরদারি। নজরদারি চালানোর সময় নদী ও মোহনাতে সন্দেহজনক কোনও নৌকা বা জলযান দেখলেই খবর দিতে বলা হয়েছে।ইতিমধ্যেই সুন্দরবনের সব উপকূল থানাকে সতর্ক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দার্জিলিংয়ে দুর্গাপুজোয় আলাদা মাত্রা এনে দিলেন ‘ওঁরা’! ‘আগে কখনও দেখেনি’ বলছেন সবাই
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের জল সীমানা প্রায় ১৫০ কিলোমিটার। এই পথে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নদী ও বনভূমি এলাকায় বিএসএফ মোতায়েন আছে। ভাসমান বর্ডার আউটপোস্ট, বঙ্গোপসাগর অংশে উপকূলরক্ষী বাহিনীর নজরদারি চলছে। দু’বেলা নদী এবং স্থলপথে পুলিশি টহল বৃদ্ধি পেয়েছে। নাকা তল্লাশি চলছে। নদী ও জেটিঘাটগুলিতে যাওয়ার রাস্তাতেও চলছে নাকা তল্লাশি। বাংলাদেশ লাগোয়া সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় আরও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখানেই রয়েছে আন্তর্জাতিক জলপথ। একাধিক বাংলাদেশী ও বিদেশী জাহাজ যাতায়াত করে। ফলে সব কিছু মাথায় রেখে এই মুহূর্তে উপকূলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে চাইছে প্রশাসন। যার জেরে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়েছে। নামখানা স্টেশনে নামলেও সমস্ত কিছু খুঁটিয়ে দেখা হচ্ছে। সমস্ত ব্যাগপত্র চেক করে তবেই ছাড়া হচ্ছে বকখালি উপকূলের দিকে। এই মুহূর্তে সেজন্য রয়েছে কড়া নিরাপত্তা।





