অভিযোগ, শ্বশুরের নাম ভাঙিয়ে এরাজ্যের ভোটার কার্ড পেয়েছিলেন তিনি। শ্বশুরকে বাবা সাজিয়ে থাকছিলেন দিব্যি। কিন্তু সামনে এসেছে আসল সত্য। শ্বশুরকে ভোটার কার্ডে বাবা সাজানোর কথা স্বীকারও করে নিয়েছেন বিশু দত্ত নামে ওই ব্যক্তি। যা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। এছাড়াও সুমিরাণি দাস নামে আরও এক বাংলাদেশী ভুয়ো ভোটারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : চাকরির জন্য দিয়েছিলেন ৭ লক্ষ, তারপর মাথা ঠুকছিলেন যুবক! পুরো ঘটনা জানলে শিউড়ে উঠবেন
উল্লেখ্য, হাড়োয়া বিধানসভার দেগঙ্গা ১পঞ্চায়েতের ১২৩ নং বুথের ১৪ অস্তিত্বহীন ভোটারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। পঞ্চায়েত সদস্য রোজিফা খাতুনের দাবি, তার বুথে ১৪ জন ভুয়ো ভোটারের খোঁজ মিলেছে। যাদের এই এলাকায় দেখা যায় না। তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। বাংলাদেশী বাসিন্দা একজনের নাম বিশু দত্ত, অপরজনের নাম সুমিরাণি দাস। যদিও সুমিরাণি দাসের বাড়িতে গিয়ে তার খোঁজ মেলেনি। বাড়ি তালাবন্ধ অবস্থায় ছিল।
আরও পড়ুন : চাঁদার জুলুমবাজি, যুবককে মারধর! ২ সাগরেদ সহ গ্রেফতার যুব তৃণমূল নেতা রোহিত
অপরদিকে বিশু দত্ত স্বীকার করেছেন, তিনি বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসে তার শ্বশুরকে বাবা সাজিয়ে ভোটার তালিকায় নাম তুলেছেন। বিশু দত্তের স্ত্রীও বাংলাদেশী। যদিও স্ত্রীর নাম এখনও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। বছর তিনেক ধরে তারা বসবাস করছেন। তবে পঞ্চায়েত সদস্য বলছেন, তিনি জানেন না কিভাবে এমনটা হয়েছে। যাদের কোনও অস্তিত্ব নেই, তাদের নাম উঠে আসছে ভোটার লিস্টে।
