আরও পড়ুন: ভোর ভোর এসে খেয়ে যান টাটকা খেজুরের রস, সঙ্গে আছে নলেন গুড়! কলকাতার কাছেই
উত্তর ২৪পরগনার বসিরহাট মহকুমার বসিরহাট থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ ঘোজাডাঙা সীমান্ত এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর। সেখান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ পন্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশ মাল রফতানি করে। ১৯৯৪ সালে ঘোজাডাঙা সীমান্ত আন্তর্জাতিক বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি পায়। সেখানে আমদানি-রফতানি সবই হয়। এই সীমান্তের দ্বারা কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার বহু কোটি টাকা রাজস্ব পায়।
advertisement
কিন্তু ঘোজাডাঙা নিয়ে ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ। সীমান্তে সরকারি কোনও গোডাউন নেই, ভিন রাজ্য থেকে আসা ট্রাক চালকদের থাকার মত সরকারি অতিথিশালা নেই, হোটেল নেই। যার ফলে এই সীমান্তে ক্রমশই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কয়েক হাজার শ্রমিক থেকে ব্যবসায়ীদের। আর তাই ঘোজাডাঙা থেকে মুখ ফিরিয়ে বহু ব্যবসায়ী বনগাঁর পেট্রাপোল স্থলবন্দর ব্যবহার করা শুরু করেছেন। এই পরিস্থিতি পাল্টাতেই আধুনিকীকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এদিন কেন্দ্রীয় ল্যান্ড ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান আদিত্য মিশ্রের নেতৃত্বে সাতজনের প্রতিনিধি দল ও বাংলাদেশের ল্যান্ড ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন নেতৃত্বে তিনজনের প্রতিনিধি দল ঘোজাডাঙা সীমান্ত পরিদর্শন করে। এখানে আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে জমি জটের একটা সমস্যা আছে। সেটা দ্রুত মিটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ব্যবসায়ীরাও চাইছেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই সমস্যা দূর হয়ে আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠুক।
জুলফিকার মোল্লা