এরপরই সিবিআই তদন্ত করে কামরুল শেখ ওরফে ছোট লালনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে আদালতের নির্দেশে জামিনে ছেড়ে দেওয়া হয়। তারপর পুনরায় আবার বগটুইকাণ্ডে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই, নাম ছিল মোট আট অভিযুক্তের। তার মধ্যে নাম ছিল কামরুল শেখ ওরফে ছোট লালনের। নাম থাকার পর পুনরায় গ্রেফতার হয়ে জেল হেফাজতে যায় সে।
advertisement
তবে জেল হেফাজতে থাকার সময় ছোট লালনের মুখে ক্যান্সার ধরা পড়ে। ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার পর ছোট লালন কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করে,তাকে চিকিৎসা করানোর জন্য জামিনে ছেড়ে দেওয়া হোক। কলকাতা হাইকোর্ট তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে জামিন দেয়। কলকাতায় ছোট লালন একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল দীর্ঘ কয়েক মাস। তবে তার শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ার কারণে দিন চারেক আগে তার পরিবারের লোকজন তাকে তার বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।
তার পরিবার সূত্রে জানা যায়, ক্যান্সার আক্রান্ত থাকার পর অবশেষে ভোর আনুমানিক তিনটে নাগাদ তার মৃত্যু হয় এদিন। কামরুল শেখ ওরফে ছোট লালনের মৃত্যুর পর তার পরিবারের লোকজন সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে কিছু বলতে রাজি হননি।
সৌভিক রায়